কলকাতা হাই কোর্ট
কলিকাতা উচ্চ আদালত বা কলকাতা হাই কোর্ট ভারতের প্রথম এবং প্রাচীনতম হাইকোর্ট। ১৮৬১ সালের হাইকোর্ট আইন বলে ১৮৬২ সালের ১ জুলাই কলকাতা হাইকোর্ট স্থাপিত হয়। সেই সময় এই হাইকোর্টের নাম ছিল হাই কোর্ট অফ জুডিকেচার অ্যাট ফোর্ট উইলিয়াম। বর্তমানে সমগ্র পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ কলকাতা হাইকোর্টের অধিকারক্ষেত্রের অন্তর্গত। আন্দামান ও নিকোবরের রাজধানী পোর্ট ব্লেয়ারে কলকাতা হাইকোর্টের একটি সার্কিট বেঞ্চ আছে।
হাইকোর্ট ভবনটি বেলজিয়ামের ইপ্রেসের ক্লথ হলের আদলে নির্মিত। উল্লেখ্য, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ক্লথ হল ক্ষতিগ্রস্থ হলে সেটি পুনর্নিমাণের জন্য ওই শহরের মেয়র কলকাতা থেকে এক সেট প্ল্যান চেয়ে পাঠিয়েছিলেন। ১৮৬৪ সালের মার্চ মাসে ভবনটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়। নির্মাণকার্য শেষ হতে সময় লেগেছিল আট বছর। এই ভবনে একটি ১৮০ ফুট উঁচু টাওয়ার আছে। হাইকোর্ট ভবনের নকশাটি বেশ জটিল।
১৮৭২ সালে স্যার বার্নেস পিকক কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত হন। হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় বিচারক ছিলেন শম্ভুনাথ পণ্ডিত। হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় প্রধান বিচারপতি ছিলেন রমেশচন্দ্র মিত্র এবং প্রথম পূর্ণ মেয়াদের ভারতীয় প্রধান বিচারপতি ছিলেন ফণীভূষণ চক্রবর্তী। হাইকোর্টের দীর্ঘতম মেয়াদের প্রধান বিচারপতি ছিলেন শংকরপ্রসাদ মিত্র।
হাইকোর্ট ভবনটি বেলজিয়ামের ইপ্রেসের ক্লথ হলের আদলে নির্মিত। উল্লেখ্য, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ক্লথ হল ক্ষতিগ্রস্থ হলে সেটি পুনর্নিমাণের জন্য ওই শহরের মেয়র কলকাতা থেকে এক সেট প্ল্যান চেয়ে পাঠিয়েছিলেন। ১৮৬৪ সালের মার্চ মাসে ভবনটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়। নির্মাণকার্য শেষ হতে সময় লেগেছিল আট বছর। এই ভবনে একটি ১৮০ ফুট উঁচু টাওয়ার আছে। হাইকোর্ট ভবনের নকশাটি বেশ জটিল।
১৮৭২ সালে স্যার বার্নেস পিকক কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত হন। হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় বিচারক ছিলেন শম্ভুনাথ পণ্ডিত। হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় প্রধান বিচারপতি ছিলেন রমেশচন্দ্র মিত্র এবং প্রথম পূর্ণ মেয়াদের ভারতীয় প্রধান বিচারপতি ছিলেন ফণীভূষণ চক্রবর্তী। হাইকোর্টের দীর্ঘতম মেয়াদের প্রধান বিচারপতি ছিলেন শংকরপ্রসাদ মিত্র।