পূর্ণিমা রাত কবে - চাঁদ, তিথি
ভরা পূর্ণিমা রাতে আকাশের চাঁদ উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর হয়। মায়াবী তারার দল তাদের অনুপম সৌন্দর্য মেলে ধরে। এই রাতে চাঁদ-তারাদের ঝলকানিতে মানুষ বিমোহিত হয়। চন্দ্র-তারারা পূর্ণিমা রাতে পৃথিবীকে এতটাই আলোকিত করে যে মানুষের তৈরি বৈদ্যুতিক আলো সেই আলোর কাছে তুচ্ছ হয়ে নতি স্বীকার করে। এই রাতে যদি লক্ষ ওয়াটের বৈদ্যুতিক বাল্ব দিয়েও আলো জ্বালানো হয়, তবুও সেই আলো জোনাকির আলোর মতো ক্ষুদ্র হয়ে মানুষের চোখে ধরা পড়ে।
অন্যদিকে, অমাবস্যা রাতে থাকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। এই ঘুটঘুটে অন্ধকারের মাঝে নিজের হাতের আঙ্গুলগুলোও ঠিকমতো দেখা যায় না। এই অন্ধকারের মাঝে যদি ছোট্ট একটা মোমবাতিও জ্বালানো হয়, তাহলে সেই মোমবাতির আলো বিরাট কিছু হয়ে আমাদের চোখে ধরা পড়ে। মনে হয় যেন ছোট্ট মোমবাতির আলো সমগ্র অন্ধকারকে দূরীভূত করতে সক্ষম।
একাদশী, অমাবস্যা, পূর্ণিমা তিথিতে জোয়ার ভাটার কারনে দেহে জলীয় পদার্থের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এই সময় অন্নাদি শাকপাতা ভোজোনে শরীর অলস হয়ে পড়ে । এই সময় আহার সংযম প্রয়োজন। এই জন্য বাত রোগী অমাবস্যায়, পূর্ণিমায় নিশিপালন করেন ।
অন্যদিকে, অমাবস্যা রাতে থাকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। এই ঘুটঘুটে অন্ধকারের মাঝে নিজের হাতের আঙ্গুলগুলোও ঠিকমতো দেখা যায় না। এই অন্ধকারের মাঝে যদি ছোট্ট একটা মোমবাতিও জ্বালানো হয়, তাহলে সেই মোমবাতির আলো বিরাট কিছু হয়ে আমাদের চোখে ধরা পড়ে। মনে হয় যেন ছোট্ট মোমবাতির আলো সমগ্র অন্ধকারকে দূরীভূত করতে সক্ষম।
একাদশী, অমাবস্যা, পূর্ণিমা তিথিতে জোয়ার ভাটার কারনে দেহে জলীয় পদার্থের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এই সময় অন্নাদি শাকপাতা ভোজোনে শরীর অলস হয়ে পড়ে । এই সময় আহার সংযম প্রয়োজন। এই জন্য বাত রোগী অমাবস্যায়, পূর্ণিমায় নিশিপালন করেন ।