রাইটার্স বিল্ডিং
মহাকরণ অর্থাৎ রাইটার্স বিল্ডিংটি ১৭৭৭ সালে ইংরেজদের দ্বারা নির্মান শুরু হয়েছিল। ইংরেজরা যখন এই দেশে শাসন করতে আসে তখন রাজকর্মচারীদের কাজ কর্মের জন্যে এই ইমারতটি স্থাপিত করা হয়। বর্তমানে এইটি মহাকরণ নামে নামাঙ্কিত হয়। এই রাইটার্স বিল্ডিং বিখ্যাত হয়ে আছে ১৯৩০ সালের বাংলার বিপ্লবী বিনয়-বাদল-দীনেশ কর্তৃক অলিন্দ যুদ্ধের জন্য। ৮ ডিসেম্বর ১৯৩০ সালে কুখ্যাত ইন্সপেক্টর জেনারেল-ইন-চিফ কর্নেল এন. এস. সিমসনকে হত্যা করেন বিনয় -বাদল-দীনেশ।
এই যুদ্ধের ফলে ইংরেজরা উৎখাত নাহলেও তাদের সাম্রাজ্যবাদী ভীত নড়ে গিয়েছিল। তাদের সেই ঐতিহাসিক এবং আত্মবলিদানকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বিনয়-বাদল-দীনেশের মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে। এই স্থানটি বি-বা-দি বাগ নামে পরিচিত। স্বাধীনতার পরে এই রাইটার্স বিল্ডিং মন্ত্রী,আমলা এবং সরকারি কর্মচারীদের কর্মস্থল রূপে পরিগণিত হয় এবং নামকরণ হয় মহাকরণ। যদিও ২০১৩ সাল থেকে মহাকরণের সংস্কারের জন্য এটি স্থানান্তরিত হয়েছে হাওড়া জেলার ‘নবান্ন’তে।
এই যুদ্ধের ফলে ইংরেজরা উৎখাত নাহলেও তাদের সাম্রাজ্যবাদী ভীত নড়ে গিয়েছিল। তাদের সেই ঐতিহাসিক এবং আত্মবলিদানকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য বিনয়-বাদল-দীনেশের মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে। এই স্থানটি বি-বা-দি বাগ নামে পরিচিত। স্বাধীনতার পরে এই রাইটার্স বিল্ডিং মন্ত্রী,আমলা এবং সরকারি কর্মচারীদের কর্মস্থল রূপে পরিগণিত হয় এবং নামকরণ হয় মহাকরণ। যদিও ২০১৩ সাল থেকে মহাকরণের সংস্কারের জন্য এটি স্থানান্তরিত হয়েছে হাওড়া জেলার ‘নবান্ন’তে।