বিদ্যাসাগর সেতু
বিদ্যাসাগর সেতু, বা দ্বিতীয় হুগলি সেতু,ভারতের পশ্চিমবঙ্গরাজ্যে হুগলিনদীর উপর অবস্থিত একটি সেতু। এর মাধ্যমে হাওড়া ও কলকাতা শহর দুটির মধ্যে যোগাযোগ রক্ষিত হচ্ছে। সেতুটি সব রকম যানবাহনের ক্ষেত্রেইটোল সেতুহিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর মোট দৈর্ঘ্য ৮২২.৯৬ মিটার। এটি ভারতের দীর্ঘতম ঝুলন্ত কেবল-স্টেইড সেতু এবং এশিয়ারদীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতুগুলির মধ্যে একটি। সেতুটি নির্মাণ করতে মোট ৩৮৮ কোটি টাকা খরচ হয়েছিল। ১৯৯২ সালের ১০ অক্টোবর সেতুটির উদ্বোধন করা হয়।হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশনের অধীনে সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে এই সেতুটি নির্মিত হয়েছিল।
১৯৪৩ সালে নির্মিত রবীন্দ্র সেতুর ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত বিদ্যাসাগর সেতু হুগলি নদীর উপর নির্মিত দ্বিতীয় সেতু। উনিশ শতকের বাঙালি শিক্ষাবিদ ও সমাজ সংস্কারক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের নামানুসারে সেতুটির নামকরণ করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই সেতু কলকাতা-সন্নিকটস্থ গঙ্গাবক্ষে স্থিত অপর দুই সেতু রবীন্দ্র সেতুওবিবেকানন্দ সেতুর সহযোগী সেতু হিসাবে নির্মিত হয়েছিল।
বিদ্যাসাগর সেতু একটি কেবল-স্টেইড বা ঝুলন্ত সেতু। এর প্রধান বিস্তার ৪৫৭ মিটারের কিছু বেশিএবং ডেকের প্রস্থ ৩৫ মিটার। এ সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৯৭৮ সালে এবং সেতুটির উদ্বোধন হয় ১০ অক্টোবর, ১৯৯২, বিদ্যাসাগর মহাশয়ের প্রয়াণশতবর্ষে। সেতুর তদারককারী সংস্থাহুগলি রিভার ব্রিজ কমিশন (এইচআরবিসি)। তবে সেতু নির্মাণ করেছিল বিবিজি নামে ব্রেইথওয়েইট, বার্ণ ও জেশপ নামক তিন সংস্থার একটি যৌথ দল।
১৯৪৩ সালে নির্মিত রবীন্দ্র সেতুর ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত বিদ্যাসাগর সেতু হুগলি নদীর উপর নির্মিত দ্বিতীয় সেতু। উনিশ শতকের বাঙালি শিক্ষাবিদ ও সমাজ সংস্কারক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের নামানুসারে সেতুটির নামকরণ করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই সেতু কলকাতা-সন্নিকটস্থ গঙ্গাবক্ষে স্থিত অপর দুই সেতু রবীন্দ্র সেতুওবিবেকানন্দ সেতুর সহযোগী সেতু হিসাবে নির্মিত হয়েছিল।
বিদ্যাসাগর সেতু একটি কেবল-স্টেইড বা ঝুলন্ত সেতু। এর প্রধান বিস্তার ৪৫৭ মিটারের কিছু বেশিএবং ডেকের প্রস্থ ৩৫ মিটার। এ সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৯৭৮ সালে এবং সেতুটির উদ্বোধন হয় ১০ অক্টোবর, ১৯৯২, বিদ্যাসাগর মহাশয়ের প্রয়াণশতবর্ষে। সেতুর তদারককারী সংস্থাহুগলি রিভার ব্রিজ কমিশন (এইচআরবিসি)। তবে সেতু নির্মাণ করেছিল বিবিজি নামে ব্রেইথওয়েইট, বার্ণ ও জেশপ নামক তিন সংস্থার একটি যৌথ দল।