কলকাতার সেরা বিরিয়ানির ঠেক
আমার দেখা কলকাতার সবচেয়ে ভালো বাংলা খাবার পাবেন এইখানে। দারুন সব মেনু । দামও কম । অবশ্যই একবেলা এইখানে খাবেন ।
১. সিরাজ গোল্ডেন রেস্টুরেন্ট (পার্ক স্ট্রিট): কলকাতার প্রাচীনতম বিরিয়ানি-কেন্দ্রগুলির একটি। চিকেন হোক বা মটন— বহু বিরিয়ানি রসিকের মতে সিরাজের বিরিয়ানিই সেরা। তুলতুলে মাংসের টুকরো আর সুসিদ্ধ আলু দিয়ে তৈরি এই বিরিয়ানির স্বাদ জিভে লেগে থাকার মতো। অনেক বিরিয়ানি-মোদী আছেন যাঁরা মুখে দিয়েই বলে দিতে পারেন কোনটি সিরাজের বিরিয়ানি কোনটি নয়। সিরাজের ৬টি আউটলেট আছে কলকাতায়। তবে আদি ও মূল দোকানটি পার্ক স্ট্রিটে।
২. নিজাম (নিউ মার্কেটের কাছে): নিজাম-এর হট কাটি রোল আজ প্রায় কিংবদন্তীতে পরিণত। তবে এখানকার বিরিয়ানিও কিন্তু কম জনপ্রিয় নয়। চাপ বা কাবাব সহযোগে ‘নিজাম’-এর বিরিয়ানি খাওয়া— সে যেন এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা। যাঁরা ‘বিফ’ ভালবাসেন তাঁরা এখানকার বিফ বিরিয়ানির সুস্বাদও গ্রহণ করতে পারেন। দু’জনে যদি বিফ বিরিয়ানি খান ‘নিজাম’-এ তাহলে খরচা পড়বে সাড়ে ৫০০ টাকার মতো।
৩. আর্সালান (পার্ক সার্কাস ক্রশিং): বর্তমানে কলকাতার অন্যতম জনপ্রিয় বিরিয়ানি কেন্দ্র। অল্প দামে উৎকৃষ্ট বিরিয়ানি খাবার সেরা জায়গা। কলকাতায় আউটলেট আছে বেশ কয়েকটি, তবে মূল কেন্দ্রটি পার্ক সার্কাস মোড়ে। ‘আর্সালান’-এর টেবিলে এমন ক্রেতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর যাঁর সামনে বিরিয়ানির প্লেট নেই। আর্সালান-এর স্পেশাল বিরিয়ানির বিশেষ সুনাম রয়েছে।
৪. আমিনিয়া (নিউ মার্কেট চত্বর): কলকাতার আর এক কিংবদন্তি। ঠিকঠাক উপাদানের মিশ্রণে আদর্শ বিরিয়ানির জন্মদাতা হিসাবে কথিত। তবে ‘আমিনিয়া’র পুরনো খদ্দেররা অনেকেই মনে করেন, ইদানিং নাকি আমিনিয়া’র বিরিয়ানির স্বাদ আর আগের মতো অতটা উচ্চমানের নেই। বর্তমানে নিউ মার্কেট এলাকা ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় খুলে গেছে আমিনিয়ার শাখা।
৫. লক্ষ্ণৌ (পার্ক সার্কাস): কলকাতার পুরনো ও আদি দোকানগুলোর সঙ্গেই বিরিয়ানির স্বাদে টক্কর দিতে পারে এই নতুন দোকান। খাবারের স্বাদ যেমন অতুলনীয় তেমনই দুর্দান্ত এর ভিতরকার আবহ। এখানকার চিকেন জাফরানি তন্দুরি সহযোগে চিকেন হান্ডি বিরিয়ানি খাওয়ার অভিজ্ঞতা এক স্মরণীয় ব্যাপার। এখানে বিরিয়ানির দাম অবশ্য একটু বেশির দিকে।
৬. অউধ ১৫৯০ (দেশপ্রিয় পার্ক): কলকাতার সেরা বিরিয়ানি-কেন্দ্রগুলির তালিকায় আর একটি নতুন সংযোজন। এই দোকানের বিশেষত্ব হল বিরিয়ানির বৈচিত্র্য। এখানকার মেনুতে এমন অনেক বিরিয়ানি রয়েছে যা কলকাতার অন্য কোনও দোকানে অলভ্য। সেই সঙ্গে স্বাদও অপূর্ব।
১. সিরাজ গোল্ডেন রেস্টুরেন্ট (পার্ক স্ট্রিট): কলকাতার প্রাচীনতম বিরিয়ানি-কেন্দ্রগুলির একটি। চিকেন হোক বা মটন— বহু বিরিয়ানি রসিকের মতে সিরাজের বিরিয়ানিই সেরা। তুলতুলে মাংসের টুকরো আর সুসিদ্ধ আলু দিয়ে তৈরি এই বিরিয়ানির স্বাদ জিভে লেগে থাকার মতো। অনেক বিরিয়ানি-মোদী আছেন যাঁরা মুখে দিয়েই বলে দিতে পারেন কোনটি সিরাজের বিরিয়ানি কোনটি নয়। সিরাজের ৬টি আউটলেট আছে কলকাতায়। তবে আদি ও মূল দোকানটি পার্ক স্ট্রিটে।
২. নিজাম (নিউ মার্কেটের কাছে): নিজাম-এর হট কাটি রোল আজ প্রায় কিংবদন্তীতে পরিণত। তবে এখানকার বিরিয়ানিও কিন্তু কম জনপ্রিয় নয়। চাপ বা কাবাব সহযোগে ‘নিজাম’-এর বিরিয়ানি খাওয়া— সে যেন এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা। যাঁরা ‘বিফ’ ভালবাসেন তাঁরা এখানকার বিফ বিরিয়ানির সুস্বাদও গ্রহণ করতে পারেন। দু’জনে যদি বিফ বিরিয়ানি খান ‘নিজাম’-এ তাহলে খরচা পড়বে সাড়ে ৫০০ টাকার মতো।
৩. আর্সালান (পার্ক সার্কাস ক্রশিং): বর্তমানে কলকাতার অন্যতম জনপ্রিয় বিরিয়ানি কেন্দ্র। অল্প দামে উৎকৃষ্ট বিরিয়ানি খাবার সেরা জায়গা। কলকাতায় আউটলেট আছে বেশ কয়েকটি, তবে মূল কেন্দ্রটি পার্ক সার্কাস মোড়ে। ‘আর্সালান’-এর টেবিলে এমন ক্রেতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর যাঁর সামনে বিরিয়ানির প্লেট নেই। আর্সালান-এর স্পেশাল বিরিয়ানির বিশেষ সুনাম রয়েছে।
৪. আমিনিয়া (নিউ মার্কেট চত্বর): কলকাতার আর এক কিংবদন্তি। ঠিকঠাক উপাদানের মিশ্রণে আদর্শ বিরিয়ানির জন্মদাতা হিসাবে কথিত। তবে ‘আমিনিয়া’র পুরনো খদ্দেররা অনেকেই মনে করেন, ইদানিং নাকি আমিনিয়া’র বিরিয়ানির স্বাদ আর আগের মতো অতটা উচ্চমানের নেই। বর্তমানে নিউ মার্কেট এলাকা ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় খুলে গেছে আমিনিয়ার শাখা।
৫. লক্ষ্ণৌ (পার্ক সার্কাস): কলকাতার পুরনো ও আদি দোকানগুলোর সঙ্গেই বিরিয়ানির স্বাদে টক্কর দিতে পারে এই নতুন দোকান। খাবারের স্বাদ যেমন অতুলনীয় তেমনই দুর্দান্ত এর ভিতরকার আবহ। এখানকার চিকেন জাফরানি তন্দুরি সহযোগে চিকেন হান্ডি বিরিয়ানি খাওয়ার অভিজ্ঞতা এক স্মরণীয় ব্যাপার। এখানে বিরিয়ানির দাম অবশ্য একটু বেশির দিকে।
৬. অউধ ১৫৯০ (দেশপ্রিয় পার্ক): কলকাতার সেরা বিরিয়ানি-কেন্দ্রগুলির তালিকায় আর একটি নতুন সংযোজন। এই দোকানের বিশেষত্ব হল বিরিয়ানির বৈচিত্র্য। এখানকার মেনুতে এমন অনেক বিরিয়ানি রয়েছে যা কলকাতার অন্য কোনও দোকানে অলভ্য। সেই সঙ্গে স্বাদও অপূর্ব।