রহস্যময় লবণ হ্রদ
আমাদের এই নীল গ্রহ বা মানুষের একমাত্র বসবাস যোগ্য স্থান পৃথিবীতে এমনি সব অবাস্তব অজানা বস্তু বা জিনিস রয়েছে জেগুল এখন মানুষের চোখের অন্তরালে রয়েছে।এমনি এক অকল্পনিয় মজার পৃথিবীর সৌন্দর্যময় সৃষ্টি হল সালার ডি ইয়ুন। কি এই সালার ডি ইয়ুন? এক কথায় বলতে গেলে মজা করে বলতেই হয়, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক আয়না! অবস্থিত দক্ষিণ বলিভিয়ার মরু অঞ্চলে। এটি আসলে কি? প্রকৃতপক্ষে এটি হল একটি লবণ হ্রদ।
রৌদ্রজ্জ্বল দিনে একে মনে হয় বিস্তৃত শুভ্র শূন্য তার জগত। কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার সামান্য একটু বৃষ্টিতেই এই শুষ্ক অঞ্চল রূপান্তরিত হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়নায়! বর্ষাকালে পৃথিবীর এই লবণ-ভূমি জলের ছোয়া পেয়ে হয়ে যায় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়না। এর কারণ কি? লবণ-সমতল বা সল্ট-ফ্ল্যাট প্রতিবিম্বের সল্ট-ফ্ল্যাট খুব স্বচ্ছ আয়না হিসেবে কাজ করে। তার ওপর বৃষ্টির জল পেয়ে আরো মসৃন ও চকচকে হয়ে এরূপ বৈশিষ্ট্য ধারণ করেছে।
স্থানীয় সরকারি নথি অনুযায়ী প্রাচীনকালে অনেকগুলি লেক একসাথে মিলনের হয়ে একটি বৃহত্ লবণ হ্রদ এর রূপ নিয়েছে। সময়ের পট পরিবর্তনে ইতিহাস কে সাক্ষী রেখে সৃষ্টি এই প্রকৃতির আয়নার। এই লবণভূমির আয়তন প্রায় ১০ হাজার ৫শ ৮২ স্কয়ার কিলোমিটার। এই লবণভূমির পাশেই রয়েছে একটি গাঢ় গোলাপি জলের একটি হ্রদ। হ্রদ টি আবার গোলাপি ফ্লামিংগো পাখির প্রজননের অন্যতম স্থান। এটির ওপর দিয়ে হাঁটার সময় মনে হবে, উপর নিচে স্বচ্ছ মেঘের আকাশ আর শুভ্র বর্ণের লবণ ছাড়া এ জগতে অন্য কিছু নাই।
রৌদ্রজ্জ্বল দিনে একে মনে হয় বিস্তৃত শুভ্র শূন্য তার জগত। কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার সামান্য একটু বৃষ্টিতেই এই শুষ্ক অঞ্চল রূপান্তরিত হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়নায়! বর্ষাকালে পৃথিবীর এই লবণ-ভূমি জলের ছোয়া পেয়ে হয়ে যায় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়না। এর কারণ কি? লবণ-সমতল বা সল্ট-ফ্ল্যাট প্রতিবিম্বের সল্ট-ফ্ল্যাট খুব স্বচ্ছ আয়না হিসেবে কাজ করে। তার ওপর বৃষ্টির জল পেয়ে আরো মসৃন ও চকচকে হয়ে এরূপ বৈশিষ্ট্য ধারণ করেছে।
স্থানীয় সরকারি নথি অনুযায়ী প্রাচীনকালে অনেকগুলি লেক একসাথে মিলনের হয়ে একটি বৃহত্ লবণ হ্রদ এর রূপ নিয়েছে। সময়ের পট পরিবর্তনে ইতিহাস কে সাক্ষী রেখে সৃষ্টি এই প্রকৃতির আয়নার। এই লবণভূমির আয়তন প্রায় ১০ হাজার ৫শ ৮২ স্কয়ার কিলোমিটার। এই লবণভূমির পাশেই রয়েছে একটি গাঢ় গোলাপি জলের একটি হ্রদ। হ্রদ টি আবার গোলাপি ফ্লামিংগো পাখির প্রজননের অন্যতম স্থান। এটির ওপর দিয়ে হাঁটার সময় মনে হবে, উপর নিচে স্বচ্ছ মেঘের আকাশ আর শুভ্র বর্ণের লবণ ছাড়া এ জগতে অন্য কিছু নাই।