বুলেট ট্রেন, জাপান
দ্রুতগতির বুলেট ট্রেনের ধারণা এখন পুরোনো হয়ে গেছে। দুই বছর ধরে ঘণ্টায় ৫৮০ কিলোমিটার বেগে গোটা জাপান চষে বেড়াচ্ছে বুলেট ট্রেন। এখন সময় এসেছে নতুন প্রজন্মের অত্যাধুনিক ট্রেনের। জাপানের ট্রেন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান সেইবু রেলওয়ে এবার এমন এক ট্রেন বানাতে চায়, যা বাইরের দর্শকদের চোখে হবে ভার্চ্যুয়ালি অদৃশ্য।
জাপানের স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান সানার সহপ্রতিষ্ঠাতা স্থপতি কাজুও সেজিমা নতুন এই ট্রেনটির নকশা করেছেন। তিনি সম্প্রতি স্থাপত্যশিল্পের নোবেল খ্যাত ‘প্রিৎজকার প্রাইজ’ পেয়েছেন। ট্রেনটি যে সত্যিই পুরোপুরি অদৃশ্য হবে, তা কিন্তু নয়। ট্রেনটি হবে সর্বোচ্চ মাত্রার প্রতিফলনশীল। আসলে ট্রেনটি এর অত্যন্ত প্রতিফলনশীল কাচের দেয়ালগুলো দিয়ে আশপাশের সবকিছু থেকে আগত আলোকরশ্মি প্রতিফলিত করে আবার দর্শকের চোখেই ফিরিয়ে দেবে। ফলে ট্রেনটিকে আপাতদৃষ্টিতে অদৃশ্য বলে মনে হবে।
উচ্চাকাঙ্ক্ষী স্থপতিদের প্রকল্পগুলোর ভেতর এটি অনেক বেশি প্রতিশ্রুতিশীল, কারণ বর্তমানে যে ট্রেনগুলো লাইনে আছে তাতেই নতুন এই নকশা প্রয়োগ করা যাবে। সেইবু রেলওয়ের শততম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটি সেজিমাকে তাদের রেড অ্যারো এক্সপ্রেস কমিউটার ট্রেনকে ভেতরে-বাইরে নতুন করে নকশা করার অনুমতি দিয়েছে। ২০১৮ সালে লাইনে সংযুক্ত হয়ে জাপানজুড়ে ১৭৮ কিলোমিটারেরও বেশি পথ অতিক্রম করবে ট্রেনটি।
তবে ট্রেনটির নকশার বিষয়ে এখনো বিস্তারিতভাবে তেমন কিছু জানানো হয়নি। কিছুটা ধারণা দিয়েছে ডেজিন ম্যাগাজিন। সাময়িকীটি জানিয়েছে, নতুন করে গোটা ট্রেন না বানালেও চলবে। বর্তমানে লাইনে আছে এমন ট্রেনের বাইরের দিকে প্রায় স্বচ্ছ এবং কাচ লাগানো পাত সংযুক্ত করে একে একটি রুপালি বুলেট ট্রেনের রূপ দেওয়া হবে।
জাপানের স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান সানার সহপ্রতিষ্ঠাতা স্থপতি কাজুও সেজিমা নতুন এই ট্রেনটির নকশা করেছেন। তিনি সম্প্রতি স্থাপত্যশিল্পের নোবেল খ্যাত ‘প্রিৎজকার প্রাইজ’ পেয়েছেন। ট্রেনটি যে সত্যিই পুরোপুরি অদৃশ্য হবে, তা কিন্তু নয়। ট্রেনটি হবে সর্বোচ্চ মাত্রার প্রতিফলনশীল। আসলে ট্রেনটি এর অত্যন্ত প্রতিফলনশীল কাচের দেয়ালগুলো দিয়ে আশপাশের সবকিছু থেকে আগত আলোকরশ্মি প্রতিফলিত করে আবার দর্শকের চোখেই ফিরিয়ে দেবে। ফলে ট্রেনটিকে আপাতদৃষ্টিতে অদৃশ্য বলে মনে হবে।
উচ্চাকাঙ্ক্ষী স্থপতিদের প্রকল্পগুলোর ভেতর এটি অনেক বেশি প্রতিশ্রুতিশীল, কারণ বর্তমানে যে ট্রেনগুলো লাইনে আছে তাতেই নতুন এই নকশা প্রয়োগ করা যাবে। সেইবু রেলওয়ের শততম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটি সেজিমাকে তাদের রেড অ্যারো এক্সপ্রেস কমিউটার ট্রেনকে ভেতরে-বাইরে নতুন করে নকশা করার অনুমতি দিয়েছে। ২০১৮ সালে লাইনে সংযুক্ত হয়ে জাপানজুড়ে ১৭৮ কিলোমিটারেরও বেশি পথ অতিক্রম করবে ট্রেনটি।
তবে ট্রেনটির নকশার বিষয়ে এখনো বিস্তারিতভাবে তেমন কিছু জানানো হয়নি। কিছুটা ধারণা দিয়েছে ডেজিন ম্যাগাজিন। সাময়িকীটি জানিয়েছে, নতুন করে গোটা ট্রেন না বানালেও চলবে। বর্তমানে লাইনে আছে এমন ট্রেনের বাইরের দিকে প্রায় স্বচ্ছ এবং কাচ লাগানো পাত সংযুক্ত করে একে একটি রুপালি বুলেট ট্রেনের রূপ দেওয়া হবে।