আইম্যাক্স থিয়েটার
আইম্যাক্স থিয়েটারকে বলা হয় পৃথিবীর সবচাইতে বৃহৎ সিনেমা স্ক্রিন। পৃথিবীর ৬৯ টি দেশে এই থিয়েটার আছে মাত্র এগারোশ টি। আইম্যাক্সের স্ক্রিন এমনিতেই ছিলো একটা পাচঁতলা বিল্ডিংয়ের সমান। আইম্যাক্সে সিনেমা দেখার সর্বাধুনিক সব প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ ডুয়েল প্রজেকশন, লেজার এলাইন্ড অডিও, হাইটেন্ড রিয়ালিজম, হ্যান্ড ক্রাফটেড রি-মাষ্টারিং, ইত্যাদি। এই ধরনের প্রযুক্তিগুলো সাধারনত পৃথিবীর আর কোন সিনেমা হল ব্যবহার করে না। এর একটা প্রধান কারন হলো, এগুলো অত্যন্ত ব্যয়বহুল প্রযুক্তি, অন্য সিনেমা হল এগুলো পোষাতে পারে না।
আইম্যাক্স হচ্ছে সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রজাতির এক সিনেমা-ফাইল ফরম্যাট, যেটি গতানুগতিক ৩৫ মিমি রিলের চাইতেও প্রায় তিনগুন বেশী চওড়া। অনেক সময় শুধুমাত্র আইম্যাক্স থিয়েটারে দেখানোর জন্য মুভির শুটিংয়ের সময় বিশেষভাবে আইম্যাক্সের জন্য নির্মিত ভিডিও ক্যামেরা ব্যবহৃত হয়, যার ওজন হচ্ছে প্রায় ১১৪ কেজি! আইম্যাক্স থিয়েটারে কোন খারাপ সিট নেই, এবং প্রতিটি শো এর আগে এর সাউন্ড আর প্রজেকশন কোয়ালিটি আলাদা আলাদাভাবে ম্যানুয়ালি চেক করা হয়।
আপনি যদি পৃথিবীর সবচাইতে সেরা ”সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা” নিতে চান, তবে আইম্যাক্স থিয়েটার ছাড়া আপনার আর কোন গত্যন্তর নেই। আর থ্রিডি সিনেমা যদি আপনি আইম্যাক্সে দেখেন, তবে সেই অভিজ্ঞতা আপনি আজীবন মনে রাখবেন! আইম্যাক্সে মুভি দেখার একটা বাজে দিক হচ্ছে, আইম্যাক্সে দেখার পর পৃথিবীর আর কোন সিনেমা হলে আপনি সিনেমা দেখে মজা পাবেন না।
আইম্যাক্স হচ্ছে সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রজাতির এক সিনেমা-ফাইল ফরম্যাট, যেটি গতানুগতিক ৩৫ মিমি রিলের চাইতেও প্রায় তিনগুন বেশী চওড়া। অনেক সময় শুধুমাত্র আইম্যাক্স থিয়েটারে দেখানোর জন্য মুভির শুটিংয়ের সময় বিশেষভাবে আইম্যাক্সের জন্য নির্মিত ভিডিও ক্যামেরা ব্যবহৃত হয়, যার ওজন হচ্ছে প্রায় ১১৪ কেজি! আইম্যাক্স থিয়েটারে কোন খারাপ সিট নেই, এবং প্রতিটি শো এর আগে এর সাউন্ড আর প্রজেকশন কোয়ালিটি আলাদা আলাদাভাবে ম্যানুয়ালি চেক করা হয়।
আপনি যদি পৃথিবীর সবচাইতে সেরা ”সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা” নিতে চান, তবে আইম্যাক্স থিয়েটার ছাড়া আপনার আর কোন গত্যন্তর নেই। আর থ্রিডি সিনেমা যদি আপনি আইম্যাক্সে দেখেন, তবে সেই অভিজ্ঞতা আপনি আজীবন মনে রাখবেন! আইম্যাক্সে মুভি দেখার একটা বাজে দিক হচ্ছে, আইম্যাক্সে দেখার পর পৃথিবীর আর কোন সিনেমা হলে আপনি সিনেমা দেখে মজা পাবেন না।