রেশমি চুড়ির সোনালি অতীত
হাতভর্তি চুড়ি না হলে যেন নারীর সাজ পূর্ণ হয় না। রেশমি চুড়ির ইতিহাস প্রায় একশ বছর আগের। তখন সম্ভ্রান্ত জমিদার ও নবাব পরিবারের নারীদের হাতে রেশমি চুড়ি থাকাটা ছিল অবধারিত। ভারতীয় উপমহাদেশে চুড়ি ঠিক কবে চালু হয়েছে, তার সঠিক তথ্য কারো কাছে নেই। তবে বিভিন্ন প্রত্নতাত্তিক খননকালে খোল, তামা, ব্রোঞ্জ, সোনা ও আকিক পাথরের চুড়ি পাওয়া গেছে।
মহেঞ্জোদারোতে যিশুখ্রিস্টের জন্মেরও ২৬শ বছর আগে পাওয়া এক মূর্তিতে দেখা যায়, নৃত্যরত এক বালিকার বাম হাতে চুরি রয়েছে। সম্ভবত তখন দুহাতে চুড়ি পরার সংস্কৃতি ছিল না। অন্যদিকে মৌর্য সাম্রাজ্যের বিভিন্ন ডিজাইনের চুড়ি পাওয়া গেছে ভারতের তক্ষশীলায়। বর্তমানে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে চুড়ির প্রচলন রয়েছে। এটা তামিলে ভালায়ন, মালয়ালমে ভালা আর নেপালিতে চুরা নামে পরিচিত।
মহেঞ্জোদারোতে যিশুখ্রিস্টের জন্মেরও ২৬শ বছর আগে পাওয়া এক মূর্তিতে দেখা যায়, নৃত্যরত এক বালিকার বাম হাতে চুরি রয়েছে। সম্ভবত তখন দুহাতে চুড়ি পরার সংস্কৃতি ছিল না। অন্যদিকে মৌর্য সাম্রাজ্যের বিভিন্ন ডিজাইনের চুড়ি পাওয়া গেছে ভারতের তক্ষশীলায়। বর্তমানে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে চুড়ির প্রচলন রয়েছে। এটা তামিলে ভালায়ন, মালয়ালমে ভালা আর নেপালিতে চুরা নামে পরিচিত।