অ্যাম্বাসেডর গাড়ি
হিন্দুস্তান মটরসের অ্যাম্বাসেডর গাড়ি ভারতে একসময় বেশ জনপ্রিয় ছিল। গঙ্গার পশ্চিম পাড়ে অবস্থিত ছোট শহর হিন্দমোটর। স্বাধীনাতর মাত্র এক বছর পড়েই সুদূর গুজরাটের পোর্ট ওখা থেকে পশ্চিম বাংলার এই অনামী শহরেই শিল্পপতি বিড়লা র উদ্দ্যোগে অ্যাম্বাসেডর অভিযান শুরু করেছিল হিন্দুস্থান মোটোর্স্। হিন্দুস্থান মোটোর্স্ই ভারতের গাড়ি শিল্পের পথিকৃত।
১৯৪৮ সালে ভারতের তৎকালীন সর্ববৃহৎ গাড়ি কারখানা যে অঞ্চলে গড়ে উঠেছিল সেই জায়গার নামও স্বাভাবিক ভাবেই হিন্দুস্থান মোটোর্স্ এর সাথে সাযুজ্য রেখে হয়ে ওঠে হিন্দমোটর। এই অঞ্চলের ক্ষ্যতিও হিন্দুস্থান মোটোর্স্ কে ঘিরেই। হিন্দমটরের কারখানায় তৈরী হত ট্যাক্সি। অ্যাম্বাসেডরকে মূলত ট্যাক্সি নামেই পশ্চিম বাংলার আপামোড় জনতা চেনেন। যদিও সরকারি গাড়ি হিসাবে এর পরিচিতিও যথেষ্ট। তবে মরিস অক্সফোর্ড এর আদলে তৈরী হওয়া আশির দশক পর্যন্ত সর্বাধিক বিক্রিত ভারতীয় গাড়ি অ্যাম্বাসেডর ট্যাক্সি নাম যেমন পরিচিত তেমনটা আর কোনো নাম নয়।
১৯৪২ থেকে ১৯৮০ প্রায় প্রতিদ্বন্দী শূন্য ভারতীয় বাজার দখল করে ছিল অ্যাম্বাসেডর। কিন্তু ১৯৮১ সালে মারুতি-সুজুকির গোড়াপত্তনের পর থেকে ধীরে ধীরে রুগ্ন হতে থাকে হিন্দুস্থান মোটোর্স্। কোম্পানিকে খাদের কিনার থেকে তুলে কর্মী সংকোচন থেকে শুরু করে জাপানি বহুজাতিক মিত্সুভিশির সাথে যৌথ উদ্দ্যোগে সামিল হওয়া সব রাস্তাতেই হেটেছিল কোম্পানি কতৃপক্ষ। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না।
১৯৪৮ সালে ভারতের তৎকালীন সর্ববৃহৎ গাড়ি কারখানা যে অঞ্চলে গড়ে উঠেছিল সেই জায়গার নামও স্বাভাবিক ভাবেই হিন্দুস্থান মোটোর্স্ এর সাথে সাযুজ্য রেখে হয়ে ওঠে হিন্দমোটর। এই অঞ্চলের ক্ষ্যতিও হিন্দুস্থান মোটোর্স্ কে ঘিরেই। হিন্দমটরের কারখানায় তৈরী হত ট্যাক্সি। অ্যাম্বাসেডরকে মূলত ট্যাক্সি নামেই পশ্চিম বাংলার আপামোড় জনতা চেনেন। যদিও সরকারি গাড়ি হিসাবে এর পরিচিতিও যথেষ্ট। তবে মরিস অক্সফোর্ড এর আদলে তৈরী হওয়া আশির দশক পর্যন্ত সর্বাধিক বিক্রিত ভারতীয় গাড়ি অ্যাম্বাসেডর ট্যাক্সি নাম যেমন পরিচিত তেমনটা আর কোনো নাম নয়।
১৯৪২ থেকে ১৯৮০ প্রায় প্রতিদ্বন্দী শূন্য ভারতীয় বাজার দখল করে ছিল অ্যাম্বাসেডর। কিন্তু ১৯৮১ সালে মারুতি-সুজুকির গোড়াপত্তনের পর থেকে ধীরে ধীরে রুগ্ন হতে থাকে হিন্দুস্থান মোটোর্স্। কোম্পানিকে খাদের কিনার থেকে তুলে কর্মী সংকোচন থেকে শুরু করে জাপানি বহুজাতিক মিত্সুভিশির সাথে যৌথ উদ্দ্যোগে সামিল হওয়া সব রাস্তাতেই হেটেছিল কোম্পানি কতৃপক্ষ। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না।