রাধাচূড়া ফুলের ছবি
রাধাচূড়া সম্ভবত ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রজাতি। ২-৩ মিটার উচু গাছ, কাঁটাভরা, অনেক ডালপালা। যৌগপত্র ২-পক্ষল, ২০-৩০ সেমি লম্বা, প্রতিটি পত্রে ৮-১২ জোড়া আয়তাকার পত্রিকা, ১.৫-২ সেমি লম্বা। সারাবছরই কয়েকবার ফুল ফোটে। ডালের আগায় ২০-৩০ সেমি লম্বা ডাটায় নিচ থেকে উপরের দিকে ফুল ফোটে। আমাদের দেশে দুটি ভ্যারাইটি চোখে পড়ে- একটির ফুল লাল-কমলা, অন্যটি হলুদ।
ফুল প্রায় ৩ সেমি চওড়া, পাপড়ির মাঝখানে উঠানো পুংকেশর। বীজ চ্যাপ্টা। বীজে চাষ। বসন্তে ছাটা আবশ্যক। গাছের গঠন আমাদের চেনা কৃষ্ণচূড়ার মতোই। মাদাগাস্কারের প্রজাতি। মধ্যম গাছ, মাথা ছড়ানো, পত্রমোচী। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। বসন্তের শেষ থেকে গ্রীষ্মের শুরুতে ফুল ফুটতে শুরু করে। ফুল শেষে শুটি, তাতে থাকে বীজ।
রাধাচূড়া ফুলের গাছ ছোট আকারের হয়, আর রং হয় হলুদ, লাল অনেক সময় একই গাছে লাল হলুদ দুই রঙের ফুলই দেখা যায়, অন্য দিকে কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ অনেক বড় আকারের হয় ফুলের রংটাও হয় টকটকে লাল, আর এক সাথে সমস্ত গাছে অনেক ফুল আসে রাধাচূড়া গাছে ফুল আসে অনেক কম।
ফুল প্রায় ৩ সেমি চওড়া, পাপড়ির মাঝখানে উঠানো পুংকেশর। বীজ চ্যাপ্টা। বীজে চাষ। বসন্তে ছাটা আবশ্যক। গাছের গঠন আমাদের চেনা কৃষ্ণচূড়ার মতোই। মাদাগাস্কারের প্রজাতি। মধ্যম গাছ, মাথা ছড়ানো, পত্রমোচী। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। বসন্তের শেষ থেকে গ্রীষ্মের শুরুতে ফুল ফুটতে শুরু করে। ফুল শেষে শুটি, তাতে থাকে বীজ।
রাধাচূড়া ফুলের গাছ ছোট আকারের হয়, আর রং হয় হলুদ, লাল অনেক সময় একই গাছে লাল হলুদ দুই রঙের ফুলই দেখা যায়, অন্য দিকে কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ অনেক বড় আকারের হয় ফুলের রংটাও হয় টকটকে লাল, আর এক সাথে সমস্ত গাছে অনেক ফুল আসে রাধাচূড়া গাছে ফুল আসে অনেক কম।