ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন
ইন্ডিয়ান বোটানিক্যাল গার্ডেন কলকাতা শহর থেকে কয়েক পা দূরে। হাওড়ার শিবপুরে রয়েছে ঐতিহাসিক এই জাতীয় উদ্যানটি। কয়েকশো একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত এই জাতীয় উদ্যানে ১৭,০০০ রেও বেশি একাধিক প্রজাতির গাছ রয়েছে। তবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের অন্যতম আকর্ষণ গ্রেট ব্যানিয়ন ট্রি বা মহাবটবৃক্ষ।
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিস্তৃত বটগাছ এই মহাবটবৃক্ষ। বটগাছটি এতই বিশাল, যে দেখলে মনে হবে আস্ত একটা জঙ্গল। প্রায় ৩.৫ স্কোয়্যার একর জায়গা জুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে বটগাছটি। পৃথিবীর প্রাচীনতম গাছ। গ্রেট ব্যানিয়ন ট্রি বা এই মহাবটবৃক্ষের বয়স ২৫০ বছর। ১৮৮৪ ও ১৮৮৬ সালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়েও কোনও ক্ষতি হয়নি এই গাছটির। বটগাছটির প্রায় ৩,৩০০ গুড়ি বিস্তীর্ণ জায়গা জুড়ে রয়েছে।
ভারতের উদ্ভিজ্জ সম্পদ প্রচারের উদ্দেশ্যে ১৭৮৬ সালে কলকাতার বোটানিক্যাল গার্ডেন হুগলী নদীর পাশে শিবপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রায় ১১০ হেক্টর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এবং লুপ্তপ্রায় উদ্ভিদ ও গাছপালা নিয়ে গঠিত। এই উদ্যান প্রত্যহ সকাল ১০-টা থেকে সন্ধ্যা ৬-টা পর্যন্ত দর্শকদের জন্য খোলা থাকে।
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিস্তৃত বটগাছ এই মহাবটবৃক্ষ। বটগাছটি এতই বিশাল, যে দেখলে মনে হবে আস্ত একটা জঙ্গল। প্রায় ৩.৫ স্কোয়্যার একর জায়গা জুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে বটগাছটি। পৃথিবীর প্রাচীনতম গাছ। গ্রেট ব্যানিয়ন ট্রি বা এই মহাবটবৃক্ষের বয়স ২৫০ বছর। ১৮৮৪ ও ১৮৮৬ সালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়েও কোনও ক্ষতি হয়নি এই গাছটির। বটগাছটির প্রায় ৩,৩০০ গুড়ি বিস্তীর্ণ জায়গা জুড়ে রয়েছে।
ভারতের উদ্ভিজ্জ সম্পদ প্রচারের উদ্দেশ্যে ১৭৮৬ সালে কলকাতার বোটানিক্যাল গার্ডেন হুগলী নদীর পাশে শিবপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বোটানিক্যাল গার্ডেন প্রায় ১১০ হেক্টর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এবং লুপ্তপ্রায় উদ্ভিদ ও গাছপালা নিয়ে গঠিত। এই উদ্যান প্রত্যহ সকাল ১০-টা থেকে সন্ধ্যা ৬-টা পর্যন্ত দর্শকদের জন্য খোলা থাকে।