হাওড়া ব্রিজ - ছবি ও ইতিহাস
ভারতের কলকাতা শহর এবং হাওড়া শহরের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনকারী বিখ্যাত সেতু হলো হাওড়া ব্রিজ। এটি হুগলি নদীর ওপর অবস্থিত। হাওড়া ব্রিজ নামে বেশি পরিচিত হলেও ব্রিজটির বর্তমান নাম রবীন্দ্র সেতু। ১৮৭১ সালে ব্রিজটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেন তৎকালীন ব্রিটিশ শাসকরা। এরপর ১৮৭৪ সালে হাওড়া ব্রিজের নির্মাণকাজ শেষ হয়। ব্রিজটি ছিল তৎকালীন ভারতবর্ষে সর্ববৃহৎ ভাসমান অবকাঠামো।
এই ব্রিজটির পরিকল্পনা, নকশা প্রণয়ন এবং তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব পান ব্রিটিশ প্রকৌশলী স্যার ব্র্যাডফোর্ড লেসল। সে সময় ভারতে উন্নত প্রাযুক্তিক সুবিধার সীমাবদ্ধতার কারণে লেসল ইংল্যান্ডে সেতুর মূল কাঠামো নির্মাণ করেন। পরে জাহাজে করে মালামালগুলো কলকাতায় এনে সেতুটির জন্য নির্ধারিত জায়গায় বসিয়ে দেন। সেতুটির দুই দিকের স্তম্ভের মাঝখানের অংশের দৈর্ঘ্য ছিল ১৫২৮ ফুট।
সে সময়ই সেতুটির নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ৬০ লাখ রুপি। তবে সেতুটি নির্মাণের সময় ১৮৭৪ সালেই এক ঘূর্ণিঝড়ে একটি অংশ ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। পরে সেগুলো মেরামত করে যানবাহন চলাচলের উপযোগী করা হয়। ১৯৪৫ সালে পুরনো সেতুটির জায়গায় বর্তমানের ক্যান্টিলিভার সেতুটির উদ্বোধন করা হয়। বর্তমানের রবীন্দ্র সেতুটি শক্তিশালী ঝড়কেও মোকাবিলা করতে সক্ষম। বর্তমানে এই সেতু দিয়ে দৈনিক গড়ে প্রায় এক লাখ গাড়ি এবং ১০ লাখ পথচারী চলাচল করে।
নির্মাণের পর থেকেই সেতুটি প্রয়োজনীয়তা ও সৌন্দর্যের দিক থেকে ভারতবর্ষসহ বিশ্বব্যাপী মানুষের কাছে বিশেষ গুরুত্ব লাভ করে। এটির নির্মাণ কৌশল এবং ব্যবহৃত উপকরণ বিশেষভাবে সমাদৃত হয়।
এই ব্রিজটির পরিকল্পনা, নকশা প্রণয়ন এবং তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব পান ব্রিটিশ প্রকৌশলী স্যার ব্র্যাডফোর্ড লেসল। সে সময় ভারতে উন্নত প্রাযুক্তিক সুবিধার সীমাবদ্ধতার কারণে লেসল ইংল্যান্ডে সেতুর মূল কাঠামো নির্মাণ করেন। পরে জাহাজে করে মালামালগুলো কলকাতায় এনে সেতুটির জন্য নির্ধারিত জায়গায় বসিয়ে দেন। সেতুটির দুই দিকের স্তম্ভের মাঝখানের অংশের দৈর্ঘ্য ছিল ১৫২৮ ফুট।
সে সময়ই সেতুটির নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ৬০ লাখ রুপি। তবে সেতুটি নির্মাণের সময় ১৮৭৪ সালেই এক ঘূর্ণিঝড়ে একটি অংশ ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। পরে সেগুলো মেরামত করে যানবাহন চলাচলের উপযোগী করা হয়। ১৯৪৫ সালে পুরনো সেতুটির জায়গায় বর্তমানের ক্যান্টিলিভার সেতুটির উদ্বোধন করা হয়। বর্তমানের রবীন্দ্র সেতুটি শক্তিশালী ঝড়কেও মোকাবিলা করতে সক্ষম। বর্তমানে এই সেতু দিয়ে দৈনিক গড়ে প্রায় এক লাখ গাড়ি এবং ১০ লাখ পথচারী চলাচল করে।
নির্মাণের পর থেকেই সেতুটি প্রয়োজনীয়তা ও সৌন্দর্যের দিক থেকে ভারতবর্ষসহ বিশ্বব্যাপী মানুষের কাছে বিশেষ গুরুত্ব লাভ করে। এটির নির্মাণ কৌশল এবং ব্যবহৃত উপকরণ বিশেষভাবে সমাদৃত হয়।
Beautiful bridge capture. Thanks for your comment on my blog.
Wow, a bridge built with no nuts or bolts sounds a bit scary, but obviously it works! And looks nice, especially with the sunset (sunrise?).
Belatedly, «Louis» thanks you for this fine contribution to Sunday Bridges.
Beautiful shot, I love the silhouette effect against the sun!