ফুচকা কিভাবে বানায় - ফুচকা বানানোর পদ্ধতি ও রেসিপি
ফুচকা ভারতের একটি অতি জনপ্রিয় সুস্বাদু খাদ্যবিশেষ। ভারতের শহরাঞ্চলে প্রায় সর্বত্রই এই খাদ্যটির প্রচলন রয়েছে। অঞ্চলভেদে এটি বিভিন্ন নামে পরিচিত। বাংলায় এর নাম ফুচকা; উত্তর ভারতে এটির পরিচিতি গোল-গাপ্পা হিসেবে, আবার পশ্চিম ভারতে, যেমন মহারাষ্ট্রে, এই খাবারটির নামই পানি-পুরি।
উপকরণঃ
সুজি - ১ কাপ
ময়দা - ৩ টেবিলচামচ
বেকিং সোডা - ১/৪ চা চামচ
লবন - স্বাদমত
পানি
ডুবো তেলে ভাজার জন্য তেল
যেভাবে বানাবেনঃ
১। একটি বড় পাত্রে সব শুকনো উপকরণ গুলো মিশিয়ে নিন। এবার অল্প অল্প করে পানি মিশিয়ে খামির বানান, খুব বেশি নরম না শক্ত খামির বানান।
২। একটুকরো ভেজা কাপড় দিয়ে এই খামির ঢেকে রাখুন ২০-৩০ মিনিট।
৩। ২০-৩০ মিনিট পর, ভেজা কাপড়টি সরিয়ে খামির আবার ভালোভাবে মাখুন। খামিরটি ২/৩ ভাগ করে নিন। এবার রুটি বেলার মতো করে পাতলা বড় রুটি বেলুন এক একটি ভাগ দিয়ে। খেয়াল রাখবেন রুটি মোটা যেন না হয়ে যায়। এবার বিস্কুট কাটার বা গোল কোন ঢাকনি অথবা ছোট গোল বাটি দিয়ে এই বড় রুটি থেকে গোল গোল করে ফুচকা কেটে নিন। আপনি ইচ্ছে হলে বড় রুটি না বেলে, ছোট ছোট করে আলাদা আলাদা ফুচকা বেলে নিতে পারেন, তবে আমার কাছে বড় রুটির মতো বেলে নিয়ে তা থেকে গোল করে কেটে নেয়াটাই সহজ মনে হয়।
৪। একটি ট্রেতে ফুচকা গুলো পাশাপাশি রাখুন, আবারো ভিজে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন। (এভাবে ঢেকে না রাখলে ফুচকা ফুলবে না, মুচমুচেও হবে না, তাই শুধু মাত্র ভাজার সময় ভেজা কাপড়টি সরাতে হবে)। চুলায় কড়াই বা প্যানে তেল গরম করতে দিন।
৫। তেল গরম হলে একটি ফুচকা ছেড়ে দেখুন আগে তেলের তাপমাত্রা ঠিক মতো হয়েছে কিনা, তাপমাত্রা ঠিক হলে ফুচকা ছাড়া মাত্রই ফুলে উঠবে কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করে চামচ দিয়ে সাবধানে ফুচকা উল্টে দিন যাতে অপর পাশেও ভাজা হয়, এসময় চুলার আচঁ কমিয়ে দিন। আর, তেল বেশি গরম হলে ফুচকা পুড়ে কালো হয়ে যাবে, আবার ঠিক মতো ফুলবে না, নরম হয়ে যাবে ফুচকা যদি না তেল ঠিক মতো গরম হয়। সুতরাং প্রথমে একটি দুটি ফুচকা ভেজে আগে তেলের গরমটা বুঝে নিন।
৬। সোনালি, মুচমুচে করে ফুচকা ভেজে তুলুন, কড়াই বা প্যান বড় হলে একবারে ২/৩টি করে ফুচকা ভাজতে পারেন, ছোট হলে একবারে একটি দিন। নাহলে ফুচকা মুচমুচে হয়ে ফুলবে না।
৭। ভাজা ফুচকা পেপার টাওয়েলের ওপর রাখুন বাড়তি তেল শুষে নেয়ার জন্য।
ব্যাস, হয়ে গেল সহজেই ফুচকা তৈরি!
উপকরণঃ
সুজি - ১ কাপ
ময়দা - ৩ টেবিলচামচ
বেকিং সোডা - ১/৪ চা চামচ
লবন - স্বাদমত
পানি
ডুবো তেলে ভাজার জন্য তেল
যেভাবে বানাবেনঃ
১। একটি বড় পাত্রে সব শুকনো উপকরণ গুলো মিশিয়ে নিন। এবার অল্প অল্প করে পানি মিশিয়ে খামির বানান, খুব বেশি নরম না শক্ত খামির বানান।
২। একটুকরো ভেজা কাপড় দিয়ে এই খামির ঢেকে রাখুন ২০-৩০ মিনিট।
৩। ২০-৩০ মিনিট পর, ভেজা কাপড়টি সরিয়ে খামির আবার ভালোভাবে মাখুন। খামিরটি ২/৩ ভাগ করে নিন। এবার রুটি বেলার মতো করে পাতলা বড় রুটি বেলুন এক একটি ভাগ দিয়ে। খেয়াল রাখবেন রুটি মোটা যেন না হয়ে যায়। এবার বিস্কুট কাটার বা গোল কোন ঢাকনি অথবা ছোট গোল বাটি দিয়ে এই বড় রুটি থেকে গোল গোল করে ফুচকা কেটে নিন। আপনি ইচ্ছে হলে বড় রুটি না বেলে, ছোট ছোট করে আলাদা আলাদা ফুচকা বেলে নিতে পারেন, তবে আমার কাছে বড় রুটির মতো বেলে নিয়ে তা থেকে গোল করে কেটে নেয়াটাই সহজ মনে হয়।
৪। একটি ট্রেতে ফুচকা গুলো পাশাপাশি রাখুন, আবারো ভিজে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন। (এভাবে ঢেকে না রাখলে ফুচকা ফুলবে না, মুচমুচেও হবে না, তাই শুধু মাত্র ভাজার সময় ভেজা কাপড়টি সরাতে হবে)। চুলায় কড়াই বা প্যানে তেল গরম করতে দিন।
৫। তেল গরম হলে একটি ফুচকা ছেড়ে দেখুন আগে তেলের তাপমাত্রা ঠিক মতো হয়েছে কিনা, তাপমাত্রা ঠিক হলে ফুচকা ছাড়া মাত্রই ফুলে উঠবে কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করে চামচ দিয়ে সাবধানে ফুচকা উল্টে দিন যাতে অপর পাশেও ভাজা হয়, এসময় চুলার আচঁ কমিয়ে দিন। আর, তেল বেশি গরম হলে ফুচকা পুড়ে কালো হয়ে যাবে, আবার ঠিক মতো ফুলবে না, নরম হয়ে যাবে ফুচকা যদি না তেল ঠিক মতো গরম হয়। সুতরাং প্রথমে একটি দুটি ফুচকা ভেজে আগে তেলের গরমটা বুঝে নিন।
৬। সোনালি, মুচমুচে করে ফুচকা ভেজে তুলুন, কড়াই বা প্যান বড় হলে একবারে ২/৩টি করে ফুচকা ভাজতে পারেন, ছোট হলে একবারে একটি দিন। নাহলে ফুচকা মুচমুচে হয়ে ফুলবে না।
৭। ভাজা ফুচকা পেপার টাওয়েলের ওপর রাখুন বাড়তি তেল শুষে নেয়ার জন্য।
ব্যাস, হয়ে গেল সহজেই ফুচকা তৈরি!