থার্টি ফাস্ট নাইট উদজাপন
থার্টি ইংরেজী শব্দ।এর অর্থ হলো ত্রিশ। আর ফাস্ট অর্থ প্রথম। নাইট অর্থ রাত।পুরো শব্দের অর্থ একত্রিশ এর রাত। ইংরেজী নববর্ষের
আগমনকে কেন্দ্র করে এই দিবস পালন করা হয়। যার নাম রাখা হয় থার্টি ফাস্ট নাইট। প্রতি বছর ইংরেজী ৩১সে ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১২টা ০১ মিনিট থেকে বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান নিয়ে বিশ্ব একটি নতুন বর্ষে পদার্পণ করে।
থার্টি ফাস্ট নাইট ডে’র উৎপত্তি প্রাচীন পারস্যের পরাক্রমশালী সম্রাট জমশিদ খ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ সালে নববর্ষ উৎসব প্রবর্তন করেন। পরবর্তীতে ব্যাবীলনের সম্রাট জুলিয়াস সিজার খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬ সালে ইংরেজি নববর্ষ প্রচলন করেন। প্রথমদিকে নববর্ষ বিভিন্ন তারিখে পালন করা হতো। তারপর
পহেলা জানুয়ারী নববর্ষের দিন হিসেবে নির্দিষ্ট হয় ১৫৮২ সালে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার প্রবর্তনের পর।
এ রাত্রিকে কেন্দ্র করে চলে মহোৎসব। যুবতীরা আটশাঁট পোষাক পরিধান করে অবাধে চলাফেরা করে। থার্টি ফাস্ট নাইটকে কেন্দ্র করে আয়োজিত বিভিন্ন কনসার্টে নারী পুরুষের এক সঙ্গে গান বাজনা, নৃত্য আবশ্যকীয় বিষয় । এ রাতে আনন্দ উল্লাস উপভোগ করার জন্য মধ্যরাত থেকে শুরু হয় আতশবাজী ও পটকাবাজী।
এ রাতেই রাজধানী সহ বড় বড় মহানগরী ও পর্যটন নগরীগুলোতে চলে নানাবিধ আনন্দ ফূর্তি ও রাতভর হৈ-হুল্লোর। এ রাত এখন আনন্দ-ফুর্তির রাতে পরিণত হয়েছে। রাজধানীর সব জায়গায়, অলিগলি রাজপথে রাত ১২টা থেকে অধিক রাত পর্যন্ত বোমাবাজির আওয়াজে প্রকম্পিত করে তোলে। অনেকে এ রাতে নেমে-গেয়ে ফূর্তি করে।
আগমনকে কেন্দ্র করে এই দিবস পালন করা হয়। যার নাম রাখা হয় থার্টি ফাস্ট নাইট। প্রতি বছর ইংরেজী ৩১সে ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১২টা ০১ মিনিট থেকে বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান নিয়ে বিশ্ব একটি নতুন বর্ষে পদার্পণ করে।
থার্টি ফাস্ট নাইট ডে’র উৎপত্তি প্রাচীন পারস্যের পরাক্রমশালী সম্রাট জমশিদ খ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ সালে নববর্ষ উৎসব প্রবর্তন করেন। পরবর্তীতে ব্যাবীলনের সম্রাট জুলিয়াস সিজার খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬ সালে ইংরেজি নববর্ষ প্রচলন করেন। প্রথমদিকে নববর্ষ বিভিন্ন তারিখে পালন করা হতো। তারপর
পহেলা জানুয়ারী নববর্ষের দিন হিসেবে নির্দিষ্ট হয় ১৫৮২ সালে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার প্রবর্তনের পর।
এ রাত্রিকে কেন্দ্র করে চলে মহোৎসব। যুবতীরা আটশাঁট পোষাক পরিধান করে অবাধে চলাফেরা করে। থার্টি ফাস্ট নাইটকে কেন্দ্র করে আয়োজিত বিভিন্ন কনসার্টে নারী পুরুষের এক সঙ্গে গান বাজনা, নৃত্য আবশ্যকীয় বিষয় । এ রাতে আনন্দ উল্লাস উপভোগ করার জন্য মধ্যরাত থেকে শুরু হয় আতশবাজী ও পটকাবাজী।
এ রাতেই রাজধানী সহ বড় বড় মহানগরী ও পর্যটন নগরীগুলোতে চলে নানাবিধ আনন্দ ফূর্তি ও রাতভর হৈ-হুল্লোর। এ রাত এখন আনন্দ-ফুর্তির রাতে পরিণত হয়েছে। রাজধানীর সব জায়গায়, অলিগলি রাজপথে রাত ১২টা থেকে অধিক রাত পর্যন্ত বোমাবাজির আওয়াজে প্রকম্পিত করে তোলে। অনেকে এ রাতে নেমে-গেয়ে ফূর্তি করে।