বিড়লা মন্দির
পুরো ভারত জুড়ে ছড়িয়ে থাকা বিড়লা মন্দিরগুলোর একটি কলকাতা বিড়লা মন্দির। আরেক নাম লক্ষ্মী-নারায়ণ মন্দির । ভারতের বিখ্যাত বিড়লা গ্রুপ অব ইণ্ডাসট্রিস এই মন্দির নির্মাণ করে। আগাগোড়া শুভ্র মার্বেলে গড়া মন্দিরটি একটি বিখ্যাত ব্যবসায়ী গঙ্গা প্রসাদ বিড়লা এবং তার স্ত্রী নির্মলা বিড়লা দ্বারা নির্মিত হয়েছিল, এই মন্দির বিড়লা মন্দির বলা হয় এই কারণএ।
এখানে তিন গম্বুজের তলায় তিন ভিন্ন উপাসনালয় । এটা শুধু নামেই মন্দির। আসলে এখানে তিনটি ভিন্ন ধর্মের উপাসনালয় আছে। অসম্ভব সুন্দর এই উপাসনালয়টি । শ্বেতপাথর কুঁদে নানা পৌরাণিক কাহিনী,ধর্ম গ্রন্থের শ্লোক তুলে ধরা হয়েছে। আছে রং বেরঙের কাঁচের জানালা ।এক একটি জানালায় এক একটি গল্পের অংশ ।শুধু দেবদেবী না,সক্রেটিস-কনফুসিয়াস-বুদ্ধ সহ আরও অনেকেই আছেন পাথরের ভাস্কর্য হয়ে ।
1978 সালে এই বিশাল গঠনের জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এই মন্দির পালনকর্তা বিষ্ণু ও লক্ষ্মী নিবেদিত। এটা কলকাতার জনপ্রিয় স্থাপত্য । বিড়লা মন্দির পুরপুরি সাদা মার্বেল দিয়ে তৈরি। প্রবেশদ্বার ডান দিকে সুন্দর ছবি দেখা যাবে। এই মন্দির তিনটি গম্বুজ । জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে এই মন্দির বিশেষ ভাবে সাজানো হয়। এটা পর্যটকদের জন্য প্রধান আকর্ষণের অন্যতম।
এখানে তিন গম্বুজের তলায় তিন ভিন্ন উপাসনালয় । এটা শুধু নামেই মন্দির। আসলে এখানে তিনটি ভিন্ন ধর্মের উপাসনালয় আছে। অসম্ভব সুন্দর এই উপাসনালয়টি । শ্বেতপাথর কুঁদে নানা পৌরাণিক কাহিনী,ধর্ম গ্রন্থের শ্লোক তুলে ধরা হয়েছে। আছে রং বেরঙের কাঁচের জানালা ।এক একটি জানালায় এক একটি গল্পের অংশ ।শুধু দেবদেবী না,সক্রেটিস-কনফুসিয়াস-বুদ্ধ সহ আরও অনেকেই আছেন পাথরের ভাস্কর্য হয়ে ।
1978 সালে এই বিশাল গঠনের জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এই মন্দির পালনকর্তা বিষ্ণু ও লক্ষ্মী নিবেদিত। এটা কলকাতার জনপ্রিয় স্থাপত্য । বিড়লা মন্দির পুরপুরি সাদা মার্বেল দিয়ে তৈরি। প্রবেশদ্বার ডান দিকে সুন্দর ছবি দেখা যাবে। এই মন্দির তিনটি গম্বুজ । জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে এই মন্দির বিশেষ ভাবে সাজানো হয়। এটা পর্যটকদের জন্য প্রধান আকর্ষণের অন্যতম।
What a great night photo of that temple!